বুধবার, ১ মার্চ, ২০১৭


পৃথিবীর বয়স কত?



পৃথিবীর ইতিহাস পৃথিবীর মতো বিশাল এবং প্রাচীন।তবে ঠিক আজকের যুগে পৃথিবীকে আমরা যে রুপে বা যে ভাবে আমরা দেখছি-মহাকাশে জম্নলগ্নে পৃথিবীর সেই রুপ সেই প্রকৃতি ছিল না।



প্রাকৃতিক নিয়মে সবকিছুর যেমন পরিবর্তন ঘটছে প্রকৃতির রুপের ও তেমনি রুপান্তর ঘটছে,কোটি কোটি বছরের এক সুদীর্ঘ বিবর্তনের মাধ্যমে।সব কিছুর বয়স আমরা দিন,মাস বছরের হিসাব করি সেই হিসাবে পৃথিবীর বয়স কত?এর অনেক ব্যাখ্যা আছে,আজ এখানে সেই সব ব্যাখ্যা থেকে একটি ব্যাখ্যা নিয়ে আলোচনা করবো।


করবো।ভূ-তাত্তিকদের মতে পৃথিবীর বয়স কমপক্ষে 450,00,00,000 (450 কোটি বছর)।যদিও এই হিসাবের আগের 100,00,00,000 (100 কোটি) বছরের ইতিহাস বিঞ্জানীদের কাছে এখন পর্যন্ত অজানা।প্রকৃতপক্ষে বিঞ্জানীরা যে কাল থেকে বিেশ্বর ইতিহাস জানতে পেরেছে তার পরিধি 60,00,00,000 (60 কোটি)বছর।সেই সুদূর অতীতের আশ্চর্য জম্ন দর্শন করার জন্য কোন জীবিত প্রানী উপস্থিত ছিল না।



শুধু আছে কিছু কিছু পাথর আর দুলর্ভ মৌলিক পদার্থ “রেডিয়াম”।অতীতের ইতিহাস খুজে বের করার কাজে বিঞ্জানীদের এগুলো হলো হাতিয়ার।বিশেষ করে পৃথিবীর অভ্যন্তর থেকে প্রাপ্ত রেডিয়ামের সাহায্যে বিঞ্জানীরা পৃথিবীর বয়স নির্নয়ের কাজে বিশেষ সাফল্য লাভ করেছেন।“রেডিয়াম” একটি আশ্চর্য ধাতু সারা পৃথিবীতে এই ধাতু যা আছে তার পরিমান মাত্র দশ আউন্স!
আউন্স!এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ঠ্য হলো,এই ধাতু তেজস্ক্রিয় রশ্নি বিকিরন করতে করতে একসময় অর্থ্যা কিনা বহু বছর পরে সাধারন সীসায় রুপান্তর হয়।কত বছরে কতটা রেডিয়াম সাধারন সীসায় রুপান্তরিত হয়-বিঞ্জানীদের তা জানা আছে।সেই ভাবে রেডিয়ামের মধ্যে সীসার পরিমান দেখে তারা পৃথিবীর যে বয়স বের করেছেন তা প্রায় 450 কোটি বছরের চেয়ে ও অনেক বেশী।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন